Deutsches Zentrum für integrative Biodiversitätsforschung (iDiv)
Halle-Jena-Leipzig
 
06.10.2020 | বাংলা (Bengali)

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের রক্ষা কি জীবজন্তুর সংরক্ষণের জন্য যথেষ্ট?

চিত্র ১: পৃথিবীর মানচিত্র, যাতে মাটির উপরের(স্তন্যপায়ী, পাখি, উভচর, গাছপালা) ও নীচের(ছত্রাক, জীবাণু, পোকামাকড়) জীববৈচিত্র্যের তুলনা দেখানো হয়েছে। বিভিন্ন রঙের দ্বারা এই দুই বৈচিত্র্যের সংমিশ্রণের নানা স্থিতি দেখানো হয়েছে। কমলা- মাটির উপরের বৈচিত্র্য নীচের থেকে বেশি। হলুদ- উপর ও নীচ দুই জায়গাতেই বৈচিত্র্য কম। সবুজ- উপর ও নীচ দুই জায়গাতেই বৈচিত্র্য বেশি। নীল- উপরের থেকে মাটির নীচে বৈচিত্র্য বেশি। ধূসর এলাকা থেকে যথেষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। এই মানচিত্র থেকে পরিস্কারভাবে আমরা দেখতে পাচ্ছি, অনেক বড় জায়গাতেই উপর-নীচের মধ্যে মিসম্যাচ আছে, সুতরাং উপরিভাগের সৌন্দর্যকে সংরক্ষণ করে সব জন্তুর রক্ষা সম্ভব না।

চিত্র ২ : কিভাবে জানবো কোন এলাকা সংরক্ষণ করা দরকার? বামদিকে, একজন বিজ্ঞানী মাটির উপরের জীববৈচিত্র্য গণনা করছেন নির্ণয় করতে সেই এলাকা সংরক্ষণ করা উচিত কিনা। ফলাফল ইতিবাচক হলে এলাকা সম্পূর্ণভাবে রক্ষা করা হবে। মাঝে, একজন বিজ্ঞানী মাটির নীচের বৈচিত্র্য সম্পর্কে অবগত নন, কারণ তিনি শুধু উপরের প্রাণীর গণনা করেছেন। ফলে এই এলাকা সুরক্ষিত হয় না, মাটির সব জীবজন্তু শিল্প ও কৃষিকার্যের চাপে বিপন্ন হয়ে পরে। এসকল জীবজন্তুদের সেবা ও কার্যাবলীও হারিয়ে যায়। ডানদিকে- বিজ্ঞানীরা মাটির উপর ও নীচ দুই জায়গার বৈচিত্র্যই গণনা করেন, এবং এই এলাকা সংরক্ষিত হয় মাটির নীচের বৈচিত্র্য বেশি বলে। ফলে এদের বাস্তুতান্ত্রিক সেবাও সংরক্ষিত হয়।

Hinweis für die Medien: Die von iDiv bereitgestellten Bilder dürfen ausschließlich für die Berichterstattung im Zusammenhang mit dieser Medienmitteilung und unter Angabe des/der Urhebers/in verwendet werden.

 Open PDF in new window.

Felix Gottschall 1,2*, Erin K. Cameron 3, Inês S. Martins 4, Julia Siebert 1,2 and Nico Eisenhauer 1,2

1 Experimental Interaction Ecology, German Centre for Integrative Biodiversity Research (iDiv) Halle-Jena-Leipzig, Leipzig, Germany
2
Institute of Biology, Leipzig University, Leipzig, Germany
3
Department of Environmental Science, Saint Mary’s University, Halifax, Canada
4
Department of Biology, Leverhulme Centre for Anthropocene Biodiversity, University of York, York, United Kingdom

মানব স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির জন্য জীব-বৈচিত্র্যের ভূমিকা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সেই কারণে পৃথিবী জুড়ে অনেক সংরক্ষিত এলাকা প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই প্রচেষ্টা গড়ে ওঠে ‘সুন্দর’ প্রাণীকে কেন্দ্র করে, যেমন বাঘ অথবা জায়ান্ট পাণ্ডা। অন্যান্য অনেক প্রজাতি সেরকম আকর্ষণীয় না হওয়ায় তাদের কেবল নগণ্য ‘জন্তু’ হিসেবেই দেখা হয়। এরম অনেক জন্তু আছে যারা চোখের আড়ালে জীবন যাপন করে মাটির নীচে, কিন্তু তারা মানবজাতির জন্য অত্যন্ত জরুরি। আমরা তাই জানার চেষ্টা করেছি, সুন্দর প্রাণীদের সংরক্ষণ করার বর্তমান প্রক্রিয়া এইসব মাটির নীচের জন্তুদের রক্ষা করতে নিজে থেকেই সক্ষম কিনা। অর্থাৎ, যেসব জায়গায় মাটির উপরে জীব-বৈচিত্র্য বেশি, মাটির তলার প্রজাতি বৈচিত্র্যও কি সেইসব জায়গাতেই বেশি? এই প্রশ্নের উত্তর জানতে আমরা মাটির উপরের ও নীচের জীব-বৈচিত্র্যকে মানচিত্রে চিহ্নিত করি। দেখা যায় অনেক জায়গাতেই মাটির উপরের বৈচিত্র্য বেশি হলেও নীচে কম, অথবা এর বিপরীত। এই ফলাফল দেখে আমরা সিদ্ধান্তে আসি যে শুধু সুন্দর বা বিখ্যাত প্রাণী সংরক্ষণ যথেষ্ট নয় প্রকৃতিকে সম্পূর্ণভাবে রক্ষা করতে। নতুন সংরক্ষণ এলাকা পরিকল্পনা করার সময়ে মাটির নীচের প্রাণীদের কথাও মাথায় রাখা প্রয়োজন।

প্রকৃতি আমাদের কি দেয়, কি তার প্রয়োজনীয়তা

পাহাড়ে-জঙ্গলে হাঁটতে যাওয়া হোক বা শহরের পার্কে, নানান পশুপাখি গাছপালা চোখে পড়বেই। পাখির ডাক, মৌমাছির গুঞ্জন, রঙিন ফুল শুধু উপভোগ করার মত দৃশ্য সৃষ্টি করে তা নয়। এরা সকলে বাস্তুতন্ত্রে জরুরি ভূমিকা পালন করে ও নানান পরিষেবা দেয় (একত্রে ইকোসিস্টেম সার্ভিস বা বাস্তুতন্ত্রের পরিষেবা)। যেমন, গাছপালার রস শুষে ফেলা এফিড-এর মত পোকা নিয়ন্ত্রণ করে পাখি। গাছ সকল প্রাণীর প্রয়োজনীয় অক্সিজেন সরবরাহ করে, এবং মৌমাছির পরাগায়নের সাহায্যে গাছ থেকে আমরা খাদ্যও পাই। এইসব সেবার পরিমাপ নির্ভর করে সেই বাস্তুতন্ত্রের জীব-বৈচিত্র্যের উপর।

পৃ থিবী জুড়ে বহু পশুপাখি ও গাছপালা বিপন্ন হয়ে পড়েছে মানুষের কর্মকাণ্ডের ফলে। বেড়ে চলা কৃষিকার্য, বন উজাড় করা ও জীবাশ্ম জালানির অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে জলবায়ু পরিবর্তন অনেক প্রাণীকে বিলুপ্তির দিকে ঠেলে দিয়েছে। প্রাণীদের বিলুপ্ত হওয়া উদ্বেগজনক শুধু প্রকৃতির অন্তর্নিহিত মূল্যের কথা ভেবে না, তাদের হারিয়ে যাওয়া বাস্তুতান্ত্রিক সেবার কথা ভেবেও। যেভাবে আমরা প্রাণী হারিয়ে চলেছি, তাতে আমরা প্রকৃতির সৌন্দর্যের সাথে প্রচুর অত্যাবশ্যক সার্ভিসও হারিয়ে ফেলব।

প্রকৃতির সৌন্দর্য্য ও সার্ভিসের রক্ষা

পৃথিবী জুড়ে চিহ্নিত এলাকা সংরক্ষণ করে আমরা বিপন্ন প্রাণী ও তাদের সার্ভিসকে বাঁচিয়ে রাখি আমাদের ভবিষ্যতের জন্য। কোন এলাকা রক্ষা করা হবে তা নির্ণয় করা হয় আকর্ষণীয় প্রাণী, যেমন বাঘ, হাতি, বা গণ্ডারের বাসস্থান দেখে। এসব প্রাণীদের থাকার জন্য বিশাল এলাকা ও জীববৈচিত্র প্রয়োজন। সেই কারণে ধরে নেওয়া হয় যে এসব আকর্ষণীয় প্রাণীদের রক্ষা করলে নিজে থেকেই অন্যান্য প্রাণীদেরও সংরক্ষণ করা যাবে। বাঘ-হাতির মত সুন্দর ও জনপ্রিয় প্রাণীকে বাঁচাতেই মানুষজন বেশি তৎপর হয়, সংরক্ষণের কাজে অর্থ বিনিয়োগ করে।

মাটির নীচের জন্তু, এবং কেন তারা চোখের আড়ালে

যদি কেউ বাগানে কাজ করে থাকো, তাহলে হয়তো লক্ষ্য করেছো মাটিতে এরকম অনেক প্রাণী আছে যেগুলো প্রথম নজরে চোখ এড়িয়ে যায়। আমাদের পা বা বাঘের থাবার নীচে যে জমি তাতে রয়েছে কেঁচো, পিঁপড়ে, মাকড়সা, কেন্নো, গুবরে পোকার মত অসংখ্য জীবজন্তু। আরও খুঁটিয়ে অণুবীক্ষণ যন্ত্রের নীচে দেখলে নানান জীবাণু ও ছত্রাকও চোখে পড়বে। এদের মত ক্ষুদ্র প্রাণীরও পৃথিবীতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান আছে। ছত্রাক ঝরে পড়া জৈব পদার্থ পচিয়ে গাছপালার জন্য পুষ্টি যোগায়। কেঁচো গর্ত খুঁড়ে মাটি আলগা করে। এতে জমিতে হাওয়ার চলাচল বৃদ্ধি পায় ও মাটির উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ে। বিছে ও মাকড়সা নানারকম ক্ষতিকারক পোকার সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

নানা জরুরি ভূমিকা পালন করলেও এইসব জন্তু বারবার উপেক্ষিত হয়। মাটির নীচের প্রাণী ও তাদের জীবন সম্পর্কে এখনও অনেক কিছুই বিজ্ঞানের অজানা। এর পিছনে বেশ কয়েকটা কারণ রয়েছে। মাটির নীচের বিভিন্ন স্তরকে খালি চোখে পর্যবেক্ষণ করা যায়না। ফলে সেখানে কোন পরীক্ষার পরিকল্পনা করা বা অধ্যয়ন করা বেশ কঠিন। তাছাড়া, অনেক প্রাণী খুবই ক্ষুদ্র আর তাদের কাজ গোপনেই করে। দুঃখজনকভাবে পোকামাকড় ও ছত্রাক জাতীয় প্রাণীকে সৌন্দর্যের চোখে দেখেননা অনেকেই, যদিও ওদের অদ্ভুত চেহারা ও আশ্চর্যজনক জীবন প্রণালী কৌতূহল উদ্রেক করার ক্ষমতা রাখে। কোন নতুন সংরক্ষণ এলাকা চিহ্নিত করার সময়ে এইসব সমস্যার জন্য ভূগর্ভস্থ প্রজাতিগুলো বিবেচনার বাইরেই থেকে যায়।

 ‘জন্তু’ বাঁচিয়েই কি ‘সৌন্দর্য’ বাঁচানো সম্ভব?

আমাদের গবেষণায় আমরা জানার চেষ্টা করেছি বাঘের মত ‘সুন্দর’ প্রজাতির উপর ভিত্তি করে অভয়ারণ্য নির্ণয় করলেই কি আমরা কেঁচোর মত জন্তুকেও কি বাঁচিয়ে রাখতে পারব? এই প্রশ্নের উত্তর জানা বেশ জরুরি, কারণ তবেই আমরা বুঝতে পারব প্রচলিত সংরক্ষণ প্রথাগুলো যথেষ্ট কিনা। মানবজাতির সুস্থ সবল ভবিষ্যতের জন্য সংরক্ষণের প্ল্যানে বাস্তুতান্ত্রিক সেবাকেও আনতে হবে কিনা তা জানা খুবই দরকার।

আমাদের গবেষণার পথ, অবশেষে কি পেলাম?

ভূমির উপরিভাগের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ যথেষ্ট কিনা তা জানতে আমরা সেখানকার প্রজাতি (যেমন, স্তন্যপায়ী, পাখি, উভচর, উদ্ভিদ) ও মাটির নীচের প্রজাতির (জীবাণু, ছত্রাক, প্রভূত প্রাণী) উপস্থিতি ও বৈচিত্র্য সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করেছি। এই তথ্যের বেশিরভাগ অংশ সহযোগী বৈজ্ঞানিকরা এর আগেই সংগ্রহ ও প্রকাশ করেছেন। বাকি কিছু তথ্য পাব্লিক ডেটাবেস থেকে নেওয়া হয়। তারপর বিশেষ কিছু কম্পিউটার প্রযুক্তি (ArcGIS: মানচিত্র তৈরি করতে এবং ভৌগোলিক তথ্য বিশ্লেষণ করতে ব্যবহৃত একটি সফ্টওয়্যার) ব্যবহার করা হয় মানচিত্র বানাতে, যাতে আমরা পৃথিবী জুড়ে এই তথ্যের প্যাটার্ন দেখতে পারি। মানচিত্রগুলির বিশ্লেষণ ও তুলনা করে আমরা এই প্রশ্নের উত্তর জানতে পেরেছি।

কি সেই উত্তর? মানচিত্রের সাহায্যে আমরা দেখতে পাই, এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে মাটির উপর ও নীচ, উভয় জায়গাতেই জীববৈচিত্র্য বেশি (“ম্যাচ”), যেমন বিশ্বজুড়ে অনেক উষ্ণমণ্ডলীয় অঞ্চলে (চিত্র ১ -- সবুজ এলাকা)।

কিন্তু আমরা এটাও দেখি যে অনেক জায়গায় উপরে বৈচিত্র্য বেশি ও নীচে কম (চিত্র ১ – কমলা এলাকা), অথবা এর বিপরীত (চিত্র ১ – নীল এলাকা) (“মিসম্যাচ”)। নীল এলাকার উদাহরণ হল বিশ্বের উত্তরভাগের অঞ্চল, যেমন সুমেরু এলাকার বিস্তীর্ণ তুন্দ্রা সমভূমি বা পাইন-স্প্রুস গাছের বোরিয়াল জঙ্গল। এই মিসম্যাচের এলাকা, যেখানে জমির উপরিভাগের সুন্দর প্রাণীদের বাঁচিয়েই নিম্নভাগের জন্তুদের বাঁচানো সম্ভব না, তা পৃথিবীর স্থল পৃষ্ঠের এক-তৃতীয়াংশ এলাকা জুড়ে বিস্তৃত।

এর ভবিষ্যৎ কি?

আমাদের গবেষণার ফলাফল মাথায় রেখে আমরা দৃঢ়ভাবে পরামর্শ দিতে চাই যে বিশেষজ্ঞরা কোন এলাকাগুলোকে সুরক্ষিত হিসেবে ঘোষণা করবেন তা নির্ণয় করার পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। বাঘ-হাতির মত সুন্দর প্রাণীকে রক্ষা করতে গিয়ে যাতে মাটির ক্ষুদ্র উপকারী জন্তুদের অবহেলা না হয়, সেই বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। এই বিষয়ে মনোনিবেশ না করলে আমরা মাটির অনেক প্রাণী ও তাদের সেবা (যেমন, মাটিতে কার্বন সংরক্ষণ, পানি বিশুদ্ধিকরণ, পুষ্টির চক্র) হারিয়ে ফেলতে পারি কারণ অনেক এলাকাই এমন আছে যেখানে এই জন্তুদের থেকে সুন্দর প্রাণীরা কম বৈচিত্র্যময়।

এই গবেষণার ফলাফল প্রকৃতি সংরক্ষণের নতুন দিশার প্রথম পদক্ষেপ মাত্র। মাটির নীচে পৌঁছানো যেহেতু সহজ নয়, তাই সেখানকার জীবজন্তুর জীবনপ্রণালী ও ঝুঁকি নিয়ে আরও অনেক তথ্য প্রয়োজন। পাশাপাশি তাদের ভূমিকা ও আচরণ সম্পর্কেও অনেক কিছুই জানা বাকি। এই বিষয়ে আমাদের জ্ঞান বৃদ্ধি পেলে আমরা জমি সংরক্ষণের সাথে শিল্প ও কৃষি পদ্ধতিতেও বদল আনতে পারব, যাতে সংরক্ষণ শুধু অভয়ারণ্যের মধ্যেই সীমিত না থাকে। কাজেই, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ এখন হবে পৃথিবী জুড়ে মাটির নীচের জন্তুদের উপর গবেষণা চালানো তাদের সম্পর্কে সামগ্রিক জ্ঞান এগিয়ে নিয়ে যেতে। অর্থাৎ, পরবর্তী ধাপ হল “গভীরে যাও”! বৈজ্ঞানিকরা যাতে এই কাজ করতে সক্ষম হন, তার জন্য আমজনতা ও সরকারের মধ্যে সচেতনতা বাড়িয়ে তুলতে হবে, আমাদের পায়ের তলার ক্ষুদ্র এই জন্তুদের সম্পর্কে।

 

শব্দকোষ

অন্তর্নিহিত মূল্য
যে মূল্য কোন প্রাণী বা বস্তুর ভিতর থেকে আসে। তার কাজের আর্থিক মূল্য নয়, তার অস্থিত্বের মূল্য।

বিলুপ্তি
কোন প্রজাতির চিরকালের মত হারিয়ে যাওয়া। বিলুপ্তি প্রাকৃতিক দুর্ঘটনার কারণে (যেমন, ডাইনোসর) বা মানুষের কাজের ফলে (যেমন, ডোডো পাখি) ঘটতে পারে।

বাস্তুতান্ত্রিক সেবা
একটি বাস্তুতন্ত্রের কার্যাবলী যা কোন না কোনভাবে মানুষের উপকারে আসে। যেমন কাঠ, ফল এবং অক্সিজেন উৎপাদন বা জল পরিশোধন।

জীববৈচিত্র্য
জীবনের বৈচিত্র্য এবং পরিবর্তনশীলতা বর্ণনা। পরিস্থিতি বিশেষে বিভিন্ন ভাবে এর গণনা করা হয়। সর্বাধিক প্রচলিত পদ্ধতি একটি নির্দিষ্ট স্থানে বিভিন্ন প্রজাতির বৈচিত্র্য এবং সংখ্যার বর্ণনা।

পাব্লিক ডেটাবেস
এক জায়গায় সংগৃহীত তথ্য যা বিশ্ব জুড়ে বিজ্ঞানী বা সাধারণ জনগণের কাছে সহজলভ্য।

তথ্যসূত্র

  1. Merritt M, Maldaner ME, de Almeida AMR. What Are Biodiversity Hotspots? Front Young Minds (2019) 7:29. doi:10.3389/frym.2019.00029
  2. IPBES, “Summary for policymakers of the global assessment report on biodiversity and ecosystem services of the Intergovernmental Science-Policy Platform on Biodiversity and Ecosystem Services”, (IPBES Secretariat, Bonn, Germany, 2019).
  3. Cardinale BJ, Duffy JE, Gonzalez A, Hooper DU, Perrings C, Venail P, Narwani A, Mace GM, Tilman D, Wardle DA, et al. Biodiversity loss and its impact on humanity. Nature (2012) 486:59–67.  doi:10.1038/nature11148
  4. UNEP-WCMC, IUCN (2020). Protected Planet: The World Database on Protected Areas (WDPA). Available at: www.protectedplanet.net [Accessed April 8, 2020]
  5. Cameron EK, Martins IS, Lavelle P, Mathieu J, Tedersoo L, Bahram M, Gottschall F, Guerra CA, Hines J, Patoine G, et al. Global mismatches in aboveground and belowground biodiversity. Conservation Biology (2019) 33:1187–1192. doi:10.1111/cobi.13311

 

EDITED BY: Malte Jochum

CITATION: Gottschall F, Cameron EK, Martins IS, Siebert J and Eisenhauer N (2020) Can We Save the Beast by Conserving the Beauty? Front. Young Minds. 8:547740. doi: 10.3389/frym.2020.547740

স্বার্থদ্বন্দ্ব : লেখকরা ঘোষণা করছেন যে গবেষণাতেএমন কোনো বাণিজ্যিক বা আর্থিক সম্পর্ক উপস্থিতছিল না, যা স্বার্থের দ্বন্দ্ব হিসাবে বিবেচিত হতে পারে।

COPYRIGHT © 2021 Phillips, Cameron and Eisenhauer. This is an open-access article distributed under the terms of the Creative Commons Attribution License (CC BY). The use, distribution or reproduction in other forums is permitted, provided the original author(s) and the copyright owner(s) are credited and that the original publication in this journal is cited, in accordance with accepted academic practice. No use, distribution or reproduction is permitted which does not comply with these terms.

 

YOUNG REVIEWERS

ANHAD, AGE: 11
Hello my name is Anhad and I like writing about topics (sometimes). I also love watching TV and playing video games on my console and also love hanging out with my friends and family. I like watching netflix in my free time and cooking.

ASHIMA, AGE: 12
Hi, I am Ashima. I like to read fiction books and swim. I love to study. My favorite subject is mathematics. Quadratic functions are my favorite topic in mathematics.

AUTHORS

FELIX GOTTSCHALL
Already as a kid, Felix was fascinated by dinosaurs and all kinds of extinct animals. After memorizing all his children’s books, he spent a lot of time in museums and imagined how it would be to search for long-lost animals himself. Over time, his interest switched to living animals, like birds (which basically are dinosaurs!), and he began to study biology. As a scientist, he has worked on many different topics, from glowing snails over thirsty treetops to life below ground. Instead of digging for dinosaurs, he is now digging for soil bacteria and still sees the adventure in it. *fgottschall@gmail.com

ERIN K. CAMERON
Erin enjoyed playing outside as a child but did not consider becoming a biologist. Eventually, she started helping with research examining how human activities affect songbirds and she found it fascinating. Once she started to work on soil organisms and saw how much is still unknown about them, she was convinced that she wanted to study biology. Now she investigates how human activities affect soil biodiversity and the functioning of ecosystems. Erin also enjoys cross-country skiing, bicycling, and kayaking in her free time.

INÊS S. MARTINS
Inês always loved learning how things are created, where they came from, and how they are changing. Nothing holds more questions like that than nature, so it is not surprising Inês choose to pursue biology in school. While studying, she became particularly interested in looking at how humans have been influencing organisms by changing their habitats. Now, she spends her days trying to model and understand how biodiversity responds to past and possible future environmental changes across vast areas of the world. Outside work, Inês likes to play sports, go to the cinema, and to simply enjoy time with friends and family.

JULIA SIEBERT
Julia has been fascinated by nature since she was a child. She spent as much time as possible outdoors, built moss houses in the forest, and searched for all kinds of animals. She followed this passion by studying biology and communication science and was always keen on finding ways to transfer knowledge to different audiences. Her scientific studies focused on the effects of global change on soil organisms and their ecosystem functions in agroecosystems. Furthermore, she explored ways to engage school students in biodiversity science. In her free time, she enjoys horse-riding, traveling, birdwatching, mountain biking, and all sorts of outdoor sports.

NICO EISENHAUER
Nico has been interested in nature since his early childhood. He dug for earthworms, caught frogs and fish, and helped lizards survive the winter months. He has always been fascinated by the beauty of nature and driven by the question of why a specific plant or animal species occurs at one place but not at another place. During his study of biology, he discovered his interest in soil animals and their important activities that are crucial for the functioning of ecosystems. When not at work, Nico likes to play soccer and badminton, to run, and to spend time with his family and friends.

TRANSLATOR

NISHA BHAKAT
National Centre for Biological Sciences, India

FUNDING (TRANSLATION)

The team Translating Soil Biodiversity acknowledges support of the German Centre for integrative Biodiversity Research (iDiv) Halle-Jena-Leipzig funded by the German Research Foundation (DFG FZT 118, 202548816).

Diese Seite teilen:
iDiv ist ein Forschungszentrum derDFG Logo
toTop